রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা FUNDAMENTALS EXPLAINED

রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা Fundamentals Explained

রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা Fundamentals Explained

Blog Article

রান্নায় রসুনের উপস্থিতি গুরুত্বপূর্ণছবি: প্রথম আলো

লিভার কে কার্যকর ও শক্তিশালী করতে প্রতিদিন দুই কোয়া কাঁচা রসুন খাওয়া উচিৎ। এছাড়াও রসুন সংক্রামক রোগের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। রসুন লিভাবের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং খাদ্য প্রসেস করতে সাহায্য করে।

উপকারী উপাদান ও বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ভরপুর রসুন। এ সকল ভিটামিনের মধ্যে নিয়াসিন,সেলেনিয়াম, থায়ামিন রিবোফ্লাবিন, ফোলেট ইত্যাদি অন্যতম।

১০. ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ নিয়মিত রসুন খেলে ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা অনেক কমে যায় কারণ রসুন ক্যান্সার কোষ বিভাজন কে নিয়ন্ত্রন করতে পারে। রসুনে অধিক মাত্রায় এন্টি অক্সিডেন্ট থাকায় তা ক্ষতিকর ফ্রিরেডিকেল নিয়ন্ত্রণ করে। 

বুকে কফ জমে থাকলে বা কারো যদি নিয়মিত ঠান্ডার সমস্যা থাকে এবং সাথে শ্বাসকষ্ট হয়, তাদের জন্য রসুন অনেক ভালো কাজ করে।কিন্তু এই উপকারের জন্য কাচা রসুন না খেয়ে রসুন কে কুচি করে কেটে একটু ঘিতে ভেজে নিয়ে খেতে হবে দিনে দুবার।এবং প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন এভাবে খেতে পারলে ঠান্ডার সমস্যা ধীরে ধীরে কেটে যাবে এবং ভবিষ্যতেও সহজেই আর ঠান্ডা লাগবে না।

রসুন একটি ঝাঁঝালো মসলা উপাধান। আগুনের উত্তাপে রান্না করার সময় অনেক মসলায় সাথে ও তেল যুক্ত থাকার কারণে রসুনের এর পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয়ে যায়। তাই রসুন খাওয়ার সঠিক উপায় হচ্ছে কাঁচা চিবিয়ে বা থেতলে খাওয়া। কাঁচা রসুনের রয়েছে আল্যাসিং। যখন কাঁচা রসুন বেটে বা থেতলে খাওয়া হয় তখন অ্যালাসিং লালারসের সাথে বিক্রিয়া বা মেটাবলাইস হয়ে ডায়ালাল ডাই সালফাই এবং ডায়ালাল টাই সালফাই হয়ে যায় যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

রসুনের উপকারিতা কি? অপকারিতা নেই? বিস্তারিত জানলে আপনিও খাওয়া শুরু করে দিবেন রসুন।

রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম, সুস্বাস্থ্যের জন্য মধু খাওয়ার নিয়ম ও সময়

ওজন কমাতে আমারা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করি। আপনি জেনে খুশি হবেন যে, রসুন অনেক ধরনের উপকারের সাথে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ওজন কমাতে রসুন খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে আপনাকে খালি পেটে ২ কোয়া রসুন কুচি করে পানির সাথে গিলে ফেলুন,এভাবে রসুন গিলে খেলে ওজন কমতে থাকবে।রসুন ও মধু খাওয়ার নিয়ম খুব সহজ। পেটের মেদ বা ভুড়ি কমাতে ১ চা চামচ মধুর মধ্যে ৩ কোয়া রসুন কুচি করে দিয়ে কয়েক সপ্তাহ খেয়ে দেখুন ভাল ফলাফল পাবেন। সালাদের সংগে ভেজে রসুন খেতে পারেন। ওজন কমাতে এক্সারসাইজ এবং নিয়ম মতো চলার কোন জুরি নেই। নিয়ম মেনে চললে বেশি খেয়েও ওজন কমানো যায় এই আর্টিকেলটিতে ক্লিক করে জেনে নিন।

একটা বয়সের পর বিভিন্ন কারণে নারীদের হাড়ের শক্তি কমে যায়। প্রতিদিন ২ গ্রাম করে রসুন click here খেলে নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রায় ভারসাম্য থাকে, যাঁদের কম থাকে, তাঁদের কিছুটা বাড়ে। ফলে হাড়সংক্রান্ত সমস্যা অনেকটা কমে যায়। এমনকি যে নারীদের মেনোপোজ হয়ে গেছে, তাঁরাও নিয়মিত রসুন খেলে অনেক উপকার পাবেন।

রক্ত পরিশোধন, চর্বি ও প্রোটিন বিপাক, শরীর থেকে অ্যামোনিয়া অপসারণ ইত্যাদি হল যকৃতের অন্যতম কাজ। গবেষণা বলে, অতিরিক্ত রসুন সেবনের ফলে যকৃতে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। কারণ রসুনে থাকা ‘অ্যালিসিন’ উপাদান যকৃতে বিষক্রিয়া তৈরির জন্য দায়ি।

প্লাক জমাতে বাধা প্রদান করেঃ রসুন শিরা-উপশিরায় প্লাক জমাতে বাধা প্রদান করে। তাছাড়া রসুন শিরা-উপশিরার মারাত্নক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে রক্ষা করে। শিরা-উপশিরায় রক্ত জমাট বাধাতেও সাহায্য করে।

রসুনে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে। রসুন খুব সহজেই ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ও বিস্তার কে বাধা প্রদান করতে পারে। ক্যান্সার প্রতিরোধে প্রতিদিন ১/২ কোয়া রসুন খাওয়া যেতে পারে। যার ফলে আপনার শরীরে ক্যান্সার বাসাবাধার সম্ভাবনা অনেকাংশে কুমে যাবে।

সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই তেল ব্যবহার করতে পারবেন। এবং ১৫ দিন পর্যন্ত এই তেল সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।এবং জেনে রাখা ভালো এই তেলের কোনো সাইড ইফেক্ট নেই এবং চুলের প্রতিটি সমস্যার সমাধানেই এটি কার্যকর ভুমিকা পালন করে। নিচের পোস্টগুলো আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ

Report this page